বাংলাদেশকে টুনা মাছ আহরণে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন মালদ্বীপের হাইকমিশনারের শিউনিন রশীদ। আজ রোববার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের সঙ্গে তাঁর অফিস কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ আশ্বাস দেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এক পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘হাওরের মাছ প্রকৃতির দান। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ করে মাছের প্রজননের জন্য নির্দিষ্ট সময় না দিয়ে মানুষ ভোক্তা ও আহরণকারী হিসেবে অত্যন্ত দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘মানবদেহে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে অনেক সময় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হচ্ছে। তার চেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হলো- আমরা যে অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছি
দেশের মৎস্য খাতকে এগিয়ে নিতে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প’ নামে নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি শুরু করে মৎস্য অধিদপ্তর। প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ বাকি আর সাত মাস। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৬৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মেয়াদের শেষ বছরে এসে বড় আ
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এলডিডিপি প্রকল্পের প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের (এলইও) আউটসোর্সিং মুক্ত করে প্রকল্পের অধীনে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। আজ মঙ্গলবার এ দাবিতে তাঁরা রাজধানীর প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচির আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী এলইও পরিষদ।
মহিষের উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘এক সময় কৃষিকাজে প্রাণী হিসেবে মহিষকে বিবেচনা করা হতো আর এখন মহিষের মাংস ও দুধ আমাদের আমিষ ও প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ফকির লালন শাহ ছিলেন বৈষম্যবিরোধী। তিনি (লালন) ১৩৪ বছর আগেই সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলে গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহের ১৩৪তম তিরোধান দিবস উপলক্ষ্যে তিন দিনব্যাপী আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘ইলিশ আমাদের সম্পদ। এমন না যে এটা পাওয়া যাচ্ছে না। শুধু দাম বেশি হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষ ইলিশ মাছ খেতে পারেন না—এটা বড় ধরনের অন্যায়।’
হাওরে এলাকাভিত্তিক মাছ রক্ষায় সময় নির্ধারণের আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘মাছের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর কথা আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে তাঁদের জীবনযাত্রায় কোনো ব্যাঘাত না ঘটে সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ। আজ সোমবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর অফিস কক্ষে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বাংলাদেশের জনগণের জন্য প্রতি কেজি ইলিশ মাছের খুচরা বিক্রয়মূল্য সর্বোচ্চ ৭০০ টাকা নির্ধারণ করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ডাকযোগে ও ই-মেইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যান, জাতী
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে উত্তেজনার মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ–বিষয়ক উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
রমজানে রাজধানীবাসীর কাছে সুলভ মূল্যে মাছ বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছিল মৎস্য অধিদপ্তর। সেই মাছ সরবরাহ করেছে চাষিদের সংগঠন ফিশ ফার্ম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ফোয়াব)। সংগঠনটির নেতারা অভিযোগ করছেন, সাড়ে পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও তাঁরা মাছ বিক্রির সব টাকা বুঝে পাননি। বকেয়া পরিশোধ নিয়ে মৎস্য অধিদপ্তর গড়িমসি করছে।
প্রকল্পের নাম ‘প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি)’। ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল প্রাণিসম্পদ খাতে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি, পশু-পাখির উৎপাদনশীলতা ও সর্বোপরি খামারিদ
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগের পরপরই চেয়ার দখলের হিড়িক পড়ে গেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে। যে যেভাবে পারছেন বদলি অর্ডার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের শপথের আগেই অন্তত ১৪ জন কর্মকর্তার বদলির ঘটনা ঘটেছে
দেশে এক যুগ তথা ১২ বছরে মাছের উৎপাদন ৬০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। আজ মঙ্গলবার মৎস্য অধিদপ্তর মিলনায়তনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের টিকা ক্রয়সংক্রান্ত দরপত্র প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। এ জন্য তিন সদস্যের একটি উপকমিটি গঠন করেছে সংসদীয় কমিটি। কমিটিকে আগামী ১৫ দিনের কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।